চকরিয়া অফিস:
কখনও পুলিশের সোর্স। কখনও মুন্সি। কখনও নেতা। কখনও নির্বাচনের প্রার্থী। গ্রামে কোন ঘটনা ঘটলেই তিনি হাজির হয়ে একপক্ষের সাহায্যকারী সেজে যান। এভাবে নানা পরিচয়ে তার পাতানো হয়রানির ফাঁদে ফেলে সাধারণ মানুষের পকেট হাতানোই আব্দুল কাদের (মানিক) ওরফে কাদিজ্জার পেশা ও নেশা। তার দায়েরকৃত ও ইন্দনে সৃষ্ট শত শত মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার অতিষ্ট গ্রামবাসী দীর্ঘ দু’যুগ ধরেই তার উপর ক্ষুদ্ধ। এমন ১৯টি মামলায় হয়রানিরতে অতিষ্ট ও বহুবার কারাভোগ করা কয়েকজন লোক গত শনিবার বিকালে বদরখালীতে তার চোখে জখম করে। এরপর থেকে এলাকায় ভোক্তভোগী শত শত পরিবারে খুশির বন্যা বইছে। ফেসবুকেও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন অনেকে। অপর দিকে জমি-জমার বিরোধ ও জনরোষে চোখে জখমের পরও আব্দুল কাদের ওই ঘটনাটিকে অন্যদিকে প্রবাহিত করতে চাচ্ছেন। কখনও বলছেন রাজনৈতিক কারণ। কখনও নিরপরাধ-নিরীহ লোকজনকে জড়িয়ে বানানো হচ্ছে ঘটনার মিথ্যা বর্ণনা। দেয়া হচ্ছে মামলা ফাঁসানো ও হামলার হুমকি। এসব কথা জানান তার আপন চাচা আব্দুল জব্বর ও আব্দুল জলিলসহ এলাকার বহু লোক।