চকরিয়া অফিস:
সারা জীবনই মানুষের মাঝে আলো ছড়িয়ে, প্রাচীন জনপদ চকরিয়াকে আলোকিত করে, শেষ মেষ নিজেই আলোর হাতছানি থেকে সরে এসে বহুল পরিচিত গুণী শিক্ষক সাকের স্যার পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে অসংখ্য আলোকিত মানুষকে রেখে গিয়ে, অব শেষে মহান সৃষ্টিকর্তার ডাকে সড়ো দিয়ে পরপারে চলেই গেলেন। তবে তিনি এ সময় রেখে গেছেন অনেক যোগ্য উত্তরসুরিও। সারের পুরু নাম আবু মোহাম্মদ সাকের। বয়স নব্বইয়ের কাতারেই। বেশ কিছু দিন ধরেই বার্ধক্যজনিত রোগে ভোগছিলেন তিনি। গেল ৪ নভেম্বর পুর্বের নিজস্ব সময়সূচী অনুযায়ী এশার নামাযের আযান দিয়ে গ্রামের পারিবারিক মসজিদে জামায়াতে নামায আদায় করে, পরে মসজিদেই আচমকা শারিরীকভাবে দুর্বল হয়ে এক প্রকার ষ্ট্রোক করে ফেলেন তিনি। পরের দিন ৫ নভেস্বর দুপুর একটা নাগাদ চকরিয়া ইউনিক হাসপাতালে সিকিৎসাধীন অবস্থায় প্রিয় সাকের স্যার মারা যান। গতকাল জ ৬ নভেম্বর সকাল এগারোটা নাগাদ স্যারের বাড়ীর কাছে মাইজঘোনা মসজজিদ প্রাঙ্গনে নামাযে জানাযা উত্তর সমুহ কবরস্থানে স্যারকে দাফন করা হবে। প্রিয় স্যার মরহুম আবু মোহাম্মদ সাকের চকরিয়া উপজেলার শাহারবিল ইউনিয়নের মাইজঘোনা গ্রামের বাসিন্দা প্রবীন আলেমেদ্বীন মৌলানা মনিরুজ্জামান প্রকাশ ছেওম সাহেব হুজুরের জৈষ্ট সন্তান।ও ঢাকা জেলা দায়রা জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক রুহুল ইমরানের পিতা এবং চকরিয়া শাহারবিল আনওয়ারুল উলুম এম এ মাদ্রাসার অধ্যাপক জিল্লুর রহমানের শশুর। মরহুম স্যারের মৃত্যুতে চকরিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি আবদুল মজিদসহ ক্লাবের নেতৃবৃন্দরা গভির শোক প্রকাশ করে মরহুমের শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন