
প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের বরাদ্দ থেকে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত স্বল্প বেতনভোগি অস্বচ্ছল, অনিয়মিত, মাস্টাররোল কর্মচারীদের অনুদান বিতরণ করা হয়েছে।
শনিবার (১৭ অক্টোবর) বিকালে বাংলাদেশ সরকারী কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের কক্সবাজার জেলা শাখার কার্যালয়ে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু) আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল।
সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে অনুদান বিতরণের সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কায়ছারুল হক জুয়েল, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুরাইয়া আকতার সুইটি ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) ফরহাদ হোসেন।
বাংলাদেশ সরকারী কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি মো. খোরশেদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের উপদেষ্টা এমডি গোলাম মোরশেদ, শহিদুল্লাহ কায়ছার, সহসভাপতি আবদুর রহিম, সাধারণ সম্পাদক আরফানুল আলম, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিন ও সহসাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান।
সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক কমল পালের সঞ্চালনায় এতে সরকারী কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের নেতৃবৃন্দ ছাড়াও সংগঠনের সদস্য, বিভিন্ন দপ্তরের অস্বচ্ছল, অনিয়মিত, মাস্টাররোল কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
শেষে তাদের মাঝে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নগদ আর্থিক অনুদান বিতরণ করা হয়।
শেষে তাদের মাঝে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নগদ আর্থিক অনুদান বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারী কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের কক্সবাজার জেলা শাখার পক্ষ থেকে এমপি সাইমুম সরওয়ার কমলের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, পাহাড়ী এলাকায় যারা চাকুরি করেন তারা পাহাড়ী ভাতা পান। কিন্তু কক্সবাজারে যারা চাকুরি করেন তাদের জন্য পর্যটন ভাতা নেই। অথচ কক্সবাজারের ব্যয় বেড়েছে ৩ গুণ। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে কক্সবাজার জেলা কর্মরত সরকারী কর্মচারীদের জন্য ‘পর্যটন ভাতা’ চালুর দাবী দেন। জবাবে সাইমুম সরওয়ার কমল বিষয়টি মহান জাতীয় সংসদে উত্তাপন করবেন বলে আশ্বাস দেন।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, পাহাড়ী এলাকায় যারা চাকুরি করেন তারা পাহাড়ী ভাতা পান। কিন্তু কক্সবাজারে যারা চাকুরি করেন তাদের জন্য পর্যটন ভাতা নেই। অথচ কক্সবাজারের ব্যয় বেড়েছে ৩ গুণ। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে কক্সবাজার জেলা কর্মরত সরকারী কর্মচারীদের জন্য ‘পর্যটন ভাতা’ চালুর দাবী দেন। জবাবে সাইমুম সরওয়ার কমল বিষয়টি মহান জাতীয় সংসদে উত্তাপন করবেন বলে আশ্বাস দেন।
উল্লেখ্য, গত ২৫ আগস্ট সরকারী বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত মাস্টাররোল ও অনিয়মিত অস্বচ্ছল কর্মচারীদের মানবিক সহায়তায় ত্রাণ বিতরন করা হয়।