কুুতুবদিয়া থেকে বাইরে যাওয়া ও প্রবেশের ক্ষেত্রে সহজ পদ্ধতি দিয়ে জনস্বার্থে নোটিশ দিয়েছেন কুতুবদিয়ার ইউএনও জিয়াউল হক মীর।
হুবহু তুলে ধরা হলঃ
চিকিৎসা বা জরুরি প্রয়োজনে কুতুবদিয়ার ঘাট সমূহ পারাপারের পদ্ধতি ঃ
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত উপজেলা প্রশাসনের অনুমতি সাপেক্ষে কেবলমাত্র চিকিৎসা বা জরুরি প্রয়োজনে কুতুবদিয়ার বাইরে যাওয়া যাবে বা কুতুবদিয়ায় প্রবেশ করা যাবে। চিকিৎসার ক্ষেত্রে কুতুবদিয়া হাসপাতালের রেফারেন্স উপজেলা প্রশাসনের নিকট দাখিল করতে হবে। কুতুবদিয়া প্রবেশের অনুমতি পাওয়া ব্যক্তিকে অবশ্যই মাস্ক ও হ্যান্ড গ্লাভস পরিধান করতে হবে, অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রবেশ করতে হবে এবং কুতুবদিয়ায় প্রবেশের পর কুতুবদিয়ায় অবস্থান করলে তাদেরকে কমপক্ষে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। কোন ব্যক্তি কেবলমাত্র চিকিৎসা বা জরুরি প্রয়োজনে কুতুবদিয়ার বাইরে যেতে হলে বা কুতুবদিয়ায় প্রবেশ করতে হলে সেক্ষেত্রে যাত্রার অন্তত আগের দিন ঐ ব্যক্তির নাম, আগমন/বহির্গমনের তারিখ, মোবাইল নম্বর, আগমন /বহির্গমনের কারণ, ফেরত আসবেন /যাবেন কিনা তা উল্লেখ করে এমএসের মাধ্যমে (কেউ এসএমএস লিখতে না পারলে সেক্ষেত্রে কল করে) ০১৯১৭৮৯০৩৬৯ নম্বরে তথ্য দিন। সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে উপরোক্ত কারণে আপনার ঘাট পারাপারের অনুমতির পাশটি উপজেলা প্রশাসন প্রস্তুত করে রাখবে। যারা কুতুবদিয়ার বাইরে যাবেন তাদের পাশটি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় থেকে নিয়ে যাবেন। আর যারা কুতুবদিয়ায় প্রবেশ করবেন তাদের পাশগুলো ঘাটে দায়িত্বরত পুলিশ এবং ঘাটের ইজারাদার কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠিয়ে দেওয়া হবে। কেবল যাদের নামে পাশ ইস্যু হয়েছে উনারা তাদেরকেই ঘাট পারাপার করাবেন। ফেরত আসা/ যাওয়ার অনুমতি থাকলে পাশটি শুধুমাত্র পরবর্তী ১ বার আসা/যাওয়ার জন্য প্রযোজ্য হবে এবং তারপর ঘাটে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্য ও ইজারাদারের প্রতিনিধি পাশটি ছিড়ে ফেলবেন। উল্লেখ্য, এতদিন যারা বিক্ষিপ্তভাবে/ অবৈধভাবে/ অসদুপায়ে কুতুবদিয়া চ্যানেল পারাপার করেছেন তাদেরকে নিয়মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার আহবান করা হচ্ছে। আসুন, আমরা সবাই নিয়ম মেনে চলি। প্রিয় কুতুবদিয়াকে করোনার ভয়াল থাবা থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করি।
ঘাট পারাপারে আপনার যেকোনো অভিযোগ উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ০১৮৭২৬১৫১৪০ নম্বরে জানান।