
আক্তার নয়াপাড়ার রাশেদুল ইসলামের বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করত। এ ঘটনায় পুলিশ রিফার প্রেমিক রুবেল হোসেনকে
আটক করেছে।পুলিশ ও গৃহকর্তা রাশেদুল ইসলাম জানান, সদরের ভারুয়াখালীর
শামসুল আলমের মেয়ে রিফা আক্তার (১৩) পিএমখালীর নয়াপাড়ায় রাশেদুল ইসলামের বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করত। বাড়ির সামনে অবস্থিত বেকারি শ্রমিক রুবেলের সাথে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠে রিফার। ২ মার্চ রাতে রিফা আক্তার বাড়ির সকলের অজান্তে গলায় ফাস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। বাড়ির লোকজন রিফাকে ডাকতে গেলে সাড়া শব্দ না পেয়ে বাইরের জানালা দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় রিফার লাশ দেখতে পেয়ে প্রথমে স্থানীয় চেয়ারম্যান মাঃ আবদুর রহিম ওই ওয়ার্ডের মেম্বার নুরুল
হুদাকে খবর দিলে তারা এসে পুলিশকে জানায়। কক্সবাজার মডেল থানার এসআই রুহুল আমিন রাতে এসে ঘরের দরজা ভেঙ্গে ঝুলন্ত
অবস্থায় লাশ উদ্বার করে। রিফার মা-বাবা এসে পুলিশের সাথে খবরা খবর নিয়ে বেকারি থেকে প্রেমিক রুবেলকে আটক করে।
কক্সবাজার মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ খাইরুজ্জামান জানান, লাশটি উদ্বার করে ময়না তদন্তের পর বাবা-মার কাছে হস্তান্তর করা হবে।
কক্সবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু মোহাম্মদ শাহাজাহান কবির জানান, ঘটনার খবর পেয়ে নয়াপাড়া থেকে রিফা আক্তারের বাবা-মা এবং গন্যমান্য ব্যাক্তিদের উপস্থিতি বাড়ির দরজা ভেঙ্গে লাশটি উদ্ধার করেছি। লাশ ময়নাতদন্ত শেষে bপরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি এবং একটি অপমৃত্যু মামলা হিসাবে গ্রহন করেছি। কেউ অভিযোগ দিলে যাছাই বাছাই করে মামলা নেব। প্রেমিক রুবেলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।